ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল মানুষের সেবা করার।চিকিৎসক হওয়ার পর আজও সেই স্বপ্ন অমলিন।
বাবার দেখানো পথ অনুসরণ করেই সমাজসেবায় মগ্ন বছর ৩২এর চিকিৎসক মুস্তাহিদা খানম। ২০১৩ সালে মেদিনীপুর সরকারি হোমিওপ্যাথিক কলেজ থেকে পাশ করেন।
২০১৪ সালে মিল্কি গ্রামীণ হাসপাতালে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে যোগদান করেন।
সেই সময় হাসপাতালে রোগীদের পাশাপাশি এলাকায় গিয়ে দুঃস্থ মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করার কাজ শুরু করে এই মহিলা চিকিৎসক।
এরপর বুলবুলচন্ডী গ্রামীণ হাসপাতালে যান। সেখানে চাকরি করার হঠাৎ চলতি বছরের ২৩শে অক্টোবর চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন।
এরপরই দুঃস্থ মানুষদের চিকিৎসা করার উদ্দেশ্যে মনোনিবেশ করেন তিনি।
মালদা জেলার প্রায় প্রতিটি ব্লকেই ঘুরে ঘুরে দুঃস্থ মানুষদের চিকিৎসা করতে থাকেন মুস্তাহিদা।
একজন মহিলা হয়েও কাজটি কঠিন হলেও সমাজসেবার নেশায় তিনি দিব্যি এ কাজটি করে থাকেন। প্রাইভেট চেম্বারে রুগী দেখলেও।বেশিরভাগ সময় দুঃস্থদের চিকিৎসা করতে ব্যয় করেন তিনি।
মালদা জেলার বিভিন্ন গ্রামে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির হলেই ডাক পড়েন এই তরুণী চিকিৎসকের।সেই ডাকে তিনি সাড়াও দেন।
তার মহানুভবতায় খুশি জেলার আপামর মানুষ। ইংরেজবাজার শহরের মিরচকের বাসিন্দা তিনি। পিতা মালদা জেলার স্বনামধন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাক্তার আজমল হোসেন।
৩ পুরুষ ধরে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করেছেন বংশেধরেরা।
দাদু বাবা কাকু প্রত্যেকেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে খ্যাতি রয়েছে জেলায়।পিতা আজমল হোসেন বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে লিপ্ত থেকেছেন। এখনো রয়েছেন।
আর তারই সূত্র ধরে মুস্তাহিদা খানম দুঃস্থদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করেন।মুস্তাহিদা খানম জানান,আব্বা যেভাবে মানুষের পাশে থাকতেন আমিও সেই চেষ্টা করি।
সমাজ সেবা করে নিজে তৃপ্তি পায়। তাই দুঃস্থ মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করি। পাশাপাশি প্রাইভেট চেম্বার ও করি।
মানুষের সেবা করায় আমার কাজ। মেয়েত কৃতকর্মে খুশি পিতা আজমল হোসেন। তিনি বলেন, মেয়ে যেভাবে সমাজ সেবামুলক মূলক কাজ করছে। তাতে আমি খুব খুশি।
মালদাঃ ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল মানুষের সেবা করার।চিকিৎসক হওয়ার পর আজও সেই স্বপ্ন অমলিন।
বাবার দেখানো পথ অনুসরণ করেই সমাজসেবায় মগ্ন বছর ৩২এর চিকিৎসক মুস্তাহিদা খানম। ২০১৩ সালে মেদিনীপুর সরকারি হোমিওপ্যাথিক কলেজ থেকে পাশ করেন।
২০১৪ সালে মিল্কি গ্রামীণ হাসপাতালে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে যোগদান করেন।
সেই সময় হাসপাতালে রোগীদের পাশাপাশি এলাকায় গিয়ে দুঃস্থ মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করার কাজ শুরু করে এই মহিলা চিকিৎসক।
এরপর বুলবুলচন্ডী গ্রামীণ হাসপাতালে যান। সেখানে চাকরি করার হঠাৎ চলতি বছরের ২৩শে অক্টোবর চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন।
এরপরই দুঃস্থ মানুষদের চিকিৎসা করার উদ্দেশ্যে মনোনিবেশ করেন তিনি।মালদা জেলার প্রায় প্রতিটি ব্লকেই ঘুরে ঘুরে দুঃস্থ মানুষদের চিকিৎসা করতে থাকেন মুস্তাহিদা।
একজন মহিলা হয়েও কাজটি কঠিন হলেও সমাজসেবার নেশায় তিনি দিব্যি এ কাজটি করে থাকেন। প্রাইভেট চেম্বারে রুগী দেখলেও।
বেশিরভাগ সময় দুঃস্থদের চিকিৎসা করতে ব্যয় করেন তিনি। মালদা জেলার বিভিন্ন গ্রামে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির হলেই ডাক পড়েন এই তরুণী চিকিৎসকের।সেই ডাকে তিনি সাড়াও দেন।
তার মহানুভবতায় খুশি জেলার আপামর মানুষ। ইংরেজবাজার শহরের মিরচকের বাসিন্দা তিনি। পিতা মালদা জেলার স্বনামধন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাক্তার আজমল হোসেন।
৩ পুরুষ ধরে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করেছেন বংশেধরেরা। দাদু বাবা কাকু প্রত্যেকেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে খ্যাতি রয়েছে জেলায়।পিতা আজমল হোসেন বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে লিপ্ত থেকেছেন।
এখনো রয়েছেন।আর তারই সূত্র ধরে মুস্তাহিদা খানম দুঃস্থদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করেন।
মুস্তাহিদা খানম জানান,আব্বা যেভাবে মানুষের পাশে থাকতেন আমিও সেই চেষ্টা করি। সমাজ সেবা করে নিজে তৃপ্তি পায়। তাই দুঃস্থ মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করি।
পাশাপাশি প্রাইভেট চেম্বার ও করি। মানুষের সেবা করায় আমার কাজ। মেয়েত কৃতকর্মে খুশি পিতা আজমল হোসেন।
তিনি বলেন, মেয়ে যেভাবে সমাজ সেবামুলক মূলক কাজ করছে। তাতে আমি খুব খুশি।